Indicators on অনলাইনে আয় You Should Know

ব্যাস, নিজের পছন্দমতো অফার গুলিকে সিলেক্ট করুন সম্পূর্ণ করুন এবং অনলাইনে নিয়মিত ইনকাম করতে থাকুন।

অনলাইনে আয় করার জন্য কয়েকটি উপায় রয়েছে, যেমন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট, ব্লগিং, ফ্রিল্যান্সিং এবং অনলাইন শিক্ষা। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে আপনি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা প্রচার করে কমিশন পাবেন। ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্টও অনলাইনে আয় করার জন্য ভালো এবং দীর্ঘ স্থায়ী আয়ের সুযোগ।

ওয়েবসাইট ফ্লিপিং করার জন্য আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে, তারপর এটিকে বড় করুন ৩ থেকে ৬ মাস বা তার বেশি সময় ধরে। তখন এই ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম শুরু করুন।

এই অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় গুলি কিন্তু প্রত্যেকেই কাজে লাগাতে পারবেন, জেকেও এগুলিকে কাজে লাগিয়ে নিয়মিত ইনকাম করতে পারবেন।

এসব প্রোজেক্ট এর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ নজরদারি হ’ল অর্থের প্রস্তাব দেওয়া ওয়েবসাইটগুলি থেকে দূরে থাকা। তবে সব সময় সতর্ক থাকতে হবে কারন, খ্যাতিসম্পন্ন ওয়েবসাইট ও স্কামিং করতে পারে। তবে বেশির ভাগ ওয়েবসাইট তাদের চেক পেমেন্ট এর কপি দেখিয়ে তাদের ব্যবসায়ের প্রচার করে থাকে। প্রতিটি সার্ভের জন্য আপনি $১-২০আয় করতে পারবেন।

Paid advertisement বা নিজের training course Web-site ও weblog এর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।

এমনিতে, অনলাইনে আয় বা উপার্জন করার জন্য আপনাদের কি কি লাগবে, সেটা কেবল আপনি কোন কাজটি করছেন সেটার ওপরেই নির্ভর করবে।

একি জায়গায় বসে থাকার কোনো দরকার হবেনা।

এক্ষেত্রে আমাদের পরামর্শ থাকবে অবশ্যই ভালো একটা পোর্টফলিও তৈরি করার জন্য কারন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নতুন হিসাবে ওই পোর্টফোলিও গুলোই আপনাকে কাজ পেতে সহায়তা করবে।

এখনকার অনলাইনের কাজের ক্ষেত্রে ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা অপরিসীম। ২০ হাজার থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে এক-একটি প্রোজেক্ট-এ। সব ব্যবসায়ী প্রযুক্তিপ্রেমী নন। নিজেদের ওয়েবসাইট সাঁজাতে তাদের ওয়েব ডিজাইনারের দরকার পড়ে। যাঁরা ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে চান নিজেদের ওয়েবসাইট খুলে সেখান থেকেই ছোট ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন। ওয়েবসাইট তৈরিতে এখন কোডিং আর ওয়েব ডিজাইন দুটিই অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ। 

আধুনিক এই বিশ্বে এখন অফিস আদালত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে প্রায় সকল ক্ষেত্রেই অধিকাংশ কাজ অনলাইনে হচ্ছে। আগে আপনি যদি কোনো একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করতে চেতেন, সেটি আপনাকে নিজে এসে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফর্ম নিতে হতো।

এখন মূল বিষয় হলো click here আপনি কোথায় লেখা লিখি করবেন। এক্ষেত্রে সব থেকে ভালো হয় আপনি যদি একটি ব্লগ সাইট নিজে বানিয়ে নিতে পারেন। এখন অনেক সহজে কোনো খরচ ছাড়াই ব্লগ সাইট বানানো যায়। তবে ফ্রি সাইটগুলো কে মানুষ একটি কম বিশ্বাস করে।

বাংলাদেশ এর প্রেক্ষাপটে অনলাইনে আয়ের বিষয়টিতে সরকার ও যথেষ্ট পরিমান সহায়তা প্রদান করছে। বিদেশি যেকোনো ব্যাংক থেকে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা আসলে আপনি ২% প্রণোদনা পাবেন, যার ফলে ছাত্র এবং যারা অনলাইনে কাজ করে ক্যারিয়ার গড়তে চান তাদের জন্য এটি সুবর্ণ সুযোগ।

দয়া করে টাকা আায় কিভাবে করবো বললে ভালো হতো

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *